- প্রথম পাতা
- আমাদের বিষয়
- কার্যাবলী
- একাডেমিক রেকর্ড
- ফলাফল
- ফটো
- Super
- Assistant Super
- Assistant Teacher (Agriculture)
- Assistant Teacher (Social Science)
- Assistant Teacher (Physical)
- Assistant Moulobe 1
- Assistant Moulobe 2
- Assistant Moulobe 3
- Assistant Teacher (Computer)
- Assistant Teacher (Social Science) 2
- Assistant Teacher (Math)
- Ebtadae head
- Doptore
- Ebtadae Moulobe
- Ebtadae Kare
- Ebtadae Teacher
- Office Assistant
- Night Gard
-
প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
চিতলমারী দাখিল মাদ্রাসার ইতিহাস একটি গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবহ ইতিহাস। চিতলমারী উপজেলাটি মূলতঃ মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও চিতলমারী মাদ্রাসার আশপাশ এলাকায় হিন্দুদের সংখ্যা তুলনামূলক ভাবে বেশী। আর এই কারনেই চিতলমারী উপজেলাধীন অন্যান ইউনিয়ন যেমন- কলাতলা, বড়বাড়িয়া, হিজলা, চরবানিয়ারী ইত্যাদি ইউনিয়নে অনেক পূর্বেই আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার ধারায় দাখিল, আলিম অথবা ফাজিল মাদ্রাসা গড়ে ওঠে।
১৯৮৮খ্রীঃ সালে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব হারুনর রশিদ এবং উপজেলা ম্যাজিষ্টেড জনাব মুনসুর আহম্মদ সাহেব যুগের চাহিদা অনুযায়ী উপজেলা সদরে একটি আলিয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। তখন উপজেলা জামে মসজিদের ইমাম ছিলেন মাওঃ আঃ কাইউম। তিনি আবার চিতলমারী কওমী মাদ্রাসায় খেদমত করতেন। একদিন হঠাৎ করে কওমী মাদ্রাসা থেকে তিনি চাকরী হারালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা ম্যাজিষ্টেড জনাব মুনসুর আহম্মদ সাহেব মনক্ষু্ন্ন হন এবং একটি আলিয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার কাজ হাতে নেন। পরবর্তীতে এলাকার সুধীজন যেমন- মাস্টার গোলাম মোস্তফা, মাস্টার নোয়াব আলী ফরাজী, জনাব সৈয়দুর রহমান খাঁন, জনাব সেখ সিরাজুল হক, জনাব নূর মোহাম্মদ উকিল, জনাব দাউদুল ইসলাম লিন্টু খাঁন, জনাব বাদশা মিয়া সেখ, জনাব আইয়ুব আলী ফরাজী, জনাব আফজাল হোসেন মাঝি প্রমূখ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে শুরু চিতলমারী আলিয়া মাদ্রাসার কার্যক্রম।
মাদ্রাসার শুরু হয় ১৯৮৮ সালে। প্রতিষ্ঠানের ঘর উঠানো হয় মল্লিক সিরাজুল হক কর্তৃক দানকৃত ২৬ (ছাব্বিশ) শতাংশ জমির উপর এরশাদ সরকার কর্তৃক খননকৃত সরকারী পুকুর পাড়ে। সরকারী পুকুরসহ তৎসংলগ্ন এক একক চার শতক জায়গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা ম্যাজিস্টেড মহোদয় প্রতিষ্ঠানের নামে বিধি মোতাবেক রেকর্ডের ব্যবস্থা করেন এবং স্থানীয় সরদার সংস্থার মাধ্যমে দুটি টিনের ঘরের ব্যবস্থা করে দেন।
মাওঃ শাকুর সাহেবকে প্রধান করে শুরু হয় প্রাথমিক যাত্রা। ইতিপূর্বে প্রতিষ্ঠানটি ইবতেদায়ী মাদ্রাসা হিসেবে স্বীকৃতি পায়। যার শিক্ষক ছিলেন জনাব মোঃ আঃ ছালাম বিশ্বাস, জনাব মোঃ ইব্রাহীম হোসেন সেখ, জনাব আবুল ইসলাম গাজী এবং মিস ফরিদা খানম।
মাওঃ আব্দুস শাকুর সাহেব কিছুদিন চাকুরী করার পর বেতন-ভাতার কোন প্রচেস না হওয়ায় তিনি একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে চাকুরী নেন। এভাবে ১৯৯৫খ্রীঃ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি শুধুমাত্র ইবতেদায়ী পর্যন্ত চালু থাকে।
১৯৯৫ সালের প্রথম দিক থেকে এলাকাবাসীর সার্বিক চাহিদা ও একটি আলিয়া মাদ্রাসা স্থাপনের প্রকৃত মন নিয়ে এগিয়ে আসেন ঢাকা তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসা থেকে সদ্য কামিল প্রথম বিভাগে উর্ত্তীণ হওয়া এলাকার কৃতি সন্তান জনাব এস, এম ইদ্রিসুর রহমান ।
২০০১ সালে প্রতিষ্ঠানটি স্বীকৃতি লাভ করে এবং একই সালে এম,পি,ও ভূক্ত হয়। ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠানটিতে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের দাখিল কেন্দ্র স্থাপিত হয়। ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে একটি এস,এস,সি ভোকেশনাল শিক্ষাক্রম বাংলাদেশ কারিগরি বোর্ড কর্তৃক স্বীকৃতি পায়। এ ভাবেই হাঁটি হাঁটি পা পা করে চিতলমারী দাখিল মাদ্রাসাটি আজকের এ পর্যায়ে উত্তৃর্ন হয়েছে ।
এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ মেন্যু
Copyright © 2025 CHITALMARI DAKHIL MADRASAH. All Rights Reserved. Powered By MBCC